রাজশাহীতে অবশেষে নেমে এসেছে এ বছরের প্রথম কুয়াশা, যা শীতের আগমনী বার্তা নিয়ে এসেছে।
মঙ্গলবার ভোর থেকেই শহর ও এর উপজেলাগুলো ছিল ঘন কুয়াশার চাদরে ছিল মোড়ানো। এতে প্রকৃতিকে দিয়েছে এক ভিন্ন রূপ।
সকালে ঘুম ভাঙতেই স্থানীয়রা দেখতে পান এক ধূসর চারপাশ। কুয়াশার কারণে দূরের জিনিস ছিল অস্পষ্ট। আর গাছপালা ও ঘাসের ওপর জমেছিল শিশির বিন্দু। মাকড়াসার জালে ঝুলে থাকা শিশিরবিন্দুগুলো সূর্যের হালকা আলোয় ঝলমল করছিল মুক্তোর মতো। সবমিলিয়ে তৈরি করেছিল এক মনোমুগ্ধকর দৃশ্য।
স্থানীয়রা বলছেন, মঙ্গলবার সকালেই প্রথমবার সত্যিকারের শীতের ছোঁয়া অনুভব করলাম। এই কুয়াশাময় সকাল যেন বলে দিচ্ছে, শীতকাল আর বেশি দূরে নয়। শীতের এই আগমনী বার্তা নিয়ে আসায় মানুষের মনে তৈরি হয়েছে এক মিশ্র অনুভূতি।
একদিকে যেমন উষ্ণতার খোঁজে সবাই প্রস্তুত হচ্ছে, তেমনই অন্যদিকে শীতের পিঠাপুলি ও উৎসবের আমেজ নিয়ে উচ্ছ্বাস দেখা যাচ্ছে।
আজকের এই কুয়াশাময় সকাল রাজশাহীর জনজীবনে নতুন এক সতেজতা নিয়ে এসেছে। ধীরে ধীরে বেলা বাড়ার সাথে সাথে কুয়াশা কাটতে শুরু করলেও, শীতের আমেজ এখনও বিদ্যমান।
এটি রাজশাহীবাসীর জন্য এক নতুন ঋতুর সূচনা।
মঙ্গলবার ভোর থেকেই শহর ও এর উপজেলাগুলো ছিল ঘন কুয়াশার চাদরে ছিল মোড়ানো। এতে প্রকৃতিকে দিয়েছে এক ভিন্ন রূপ।
সকালে ঘুম ভাঙতেই স্থানীয়রা দেখতে পান এক ধূসর চারপাশ। কুয়াশার কারণে দূরের জিনিস ছিল অস্পষ্ট। আর গাছপালা ও ঘাসের ওপর জমেছিল শিশির বিন্দু। মাকড়াসার জালে ঝুলে থাকা শিশিরবিন্দুগুলো সূর্যের হালকা আলোয় ঝলমল করছিল মুক্তোর মতো। সবমিলিয়ে তৈরি করেছিল এক মনোমুগ্ধকর দৃশ্য।
স্থানীয়রা বলছেন, মঙ্গলবার সকালেই প্রথমবার সত্যিকারের শীতের ছোঁয়া অনুভব করলাম। এই কুয়াশাময় সকাল যেন বলে দিচ্ছে, শীতকাল আর বেশি দূরে নয়। শীতের এই আগমনী বার্তা নিয়ে আসায় মানুষের মনে তৈরি হয়েছে এক মিশ্র অনুভূতি।
একদিকে যেমন উষ্ণতার খোঁজে সবাই প্রস্তুত হচ্ছে, তেমনই অন্যদিকে শীতের পিঠাপুলি ও উৎসবের আমেজ নিয়ে উচ্ছ্বাস দেখা যাচ্ছে।
আজকের এই কুয়াশাময় সকাল রাজশাহীর জনজীবনে নতুন এক সতেজতা নিয়ে এসেছে। ধীরে ধীরে বেলা বাড়ার সাথে সাথে কুয়াশা কাটতে শুরু করলেও, শীতের আমেজ এখনও বিদ্যমান।
এটি রাজশাহীবাসীর জন্য এক নতুন ঋতুর সূচনা।
নিজস্ব প্রতিবেদক